Sameer Chakraborty
Published: 03 Nov 2019, 09:04 PM | Updated: 03 Nov 2019, 09:04 PM
সংগঠন সংবাদ
সবুজ ঘাঁসে বসা আত্মীয়দের সার্কেলটা ক্রমাগত বড় হচ্ছিল। একসময় তারন্যের উচ্ছ্বাসে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো বিদ্যালয় প্রাঙ্গন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা উচ্চবিদ্যালয় মাঠে শুক্রবার বিকেল চারটা নাগাদ শুধু হয় অামাদের এবারের ব্যাতিক্রমী আড্ডা। শতাধিক অাত্মীয়ের উপস্থিতিতে এ আয়োজন প্রত্যক্ষ করতে অাসে এলাকার মুরুব্বীরাও।
আড্ডায় উঠে অাসে রক্তদানের উপকারিতা, সমাজে রক্তবীরদের প্রয়োজনীতা এবং সংগঠনের অপরিহার্যতা নিয়ে।
আত্মীয়ের প্রতিষ্ঠাতা সমীর চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে এবং সমন্বয়ক এমআরআই রাকিবের সঞ্চালনায় একে একে কথা বলেন আত্মীয় দ্বিপা ঘোষ, শান্তা আক্তার, ঘাটিয়ারার আত্মীয় কামরুল হাসান ভূইয়া, শেখ মনির, মো. অারাফাত, মো: জামাল সরকার, মুসলেম খলিফা প্রমূখ।
অাত্মীয়ের মাধ্যমে এলাকার কয়েকজনকে রক্তের ব্যবস্থা করে কিভাবে নিজেও অাত্মীয় হয়ে যান সেই বর্ণনা উঠে আসে আরাফাতের বক্তব্যে। আরাফাত ও প্রসেনজিৎ এই আত্মীয় আড্ডার মূল কাড়িগর। আড্ডায় যোগ দিতে ঢাকা থেকে ছুটে এসেছেন সাদমান।
এসময় আত্মীয়ের পক্ষ থেকে নতুন সদস্যদের স্বাগত জানিয়ে ডোনার কার্ড এবং রক্তদানের উপকারিতা শীর্ষক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
বক্তব্যে ঘাটিয়ারার তরুণরা সংগঠনের কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং এতে যুক্ত হতে পেরে নিজেদের অানন্দের কথা জানান।
আমরা আশা করি এমনসব আয়োজনের মধ্য দিয়ে আত্মীয় ছড়িয়ে পড়বে সবখানে। একদিন নিশ্চয় গড়ে উঠবে এক সমুদ্র আত্মীয়।
ছবি তুলেছেন: আত্মীয় সমন্বয়ক সুদীপ্ত সাহা